নলছিটিতে মামলা করে আসামীদের ভয়ে এলাকা ছাড়া একটি পরিবার নলছিটিতে মামলা করে আসামীদের ভয়ে এলাকা ছাড়া একটি পরিবার - ajkerparibartan.com
নলছিটিতে মামলা করে আসামীদের ভয়ে এলাকা ছাড়া একটি পরিবার

2:31 pm , August 29, 2021

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ নলছিটিতে হামলা ও মামলার কারনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে একটি পরিবারের পুরুষ সদস্যরা। স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল চাঁদার দাবীতে ওই পরিবারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তালা ঝুলিয়েও দিয়েছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মো: মোশারফ হোসেন চাঁদাবাজী মামলা করলেও পুলিশ রহস্যজনক ভূমিকা পালন করছে। ঘটনাটি উপজেলার রানাপাশা ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন নতুনহাট বাজারের।জানা গেছে, চাঁদার দাবীতে নলছিটির রানাপাশা ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন নতুনহাট বাজারে গত ২৪ আগস্ট ইলেকট্রনিক্স এর দোকানে তালা দেয় স্থানীয় মো: কাইউম মল্লিক, শাহাদাত মল্লিক, মো: হেমায়েত মল্লিক, মো: বারেক ফকির, মোশারেফ মল্লিক । এর আগে সন্ত্রাসীরা মোশারফ হোসেনকে কুপিয়ে জখমও করে। এ ঘটনায় গত ৮ আগস্ট মোশারফ হোসেন চাঁদাবাজী মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় হাজিরা দিতে গেলে আসামী মো: কাইউম মল্লিক, শাহাদাত মল্লিককে কারাগারে প্রেরন করেন। এর পর থেকেই অন্য আসামীদের হুমকীতে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন ভুক্তভোগী মোশারফ ও তার স্বজনরা।ঘটনার শিকার নলছিটির রানাপাশার মেসার্স তাকিয়া ইলেকট্রনিক্সের স্বত্তাধিকারী মো: মোশারফ হোসেন অভিযোগ করে বলেন, চাঁদা না দেয়ায় স্থানীয় একদল সন্ত্রাসীর ভয়ে তারা বাড়িতে যেতে পারছেন না। তিনিসহ তার দুই ছেলে মিঠুন খান, আরিফ খান, স্বজন ফয়সাল খান, আউয়াল খানসহ ৮-১০জন পলিয়ে বেড়াচ্ছে। ব্যবসায়ী মোশারফের মামাতো ভাই ফয়সাল খান বলেন, পুলিশ আসামীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নিয়ে পাল্টা মিথ্যা মামলায় আমাদের হয়রানী করছে।এ নলছিটি থানা পুলিশের কাছ থেকে আইনী সহায়তা না পাওয়ার কারনে আমরা আইজিপি বরাবর অভিযোগ দিয়েছি তারা।
এব্যাপারে নলছিটি থানার এসআই তদন্তকারী কর্মকর্তা আজিজুর রহমান বলেন,মোশারফের দায়ের করা মামলার আসামীরা জামিনে আছে। কিন্তু মোশারফ ও তার পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে এমন ঘটনা আমার জানা নেই।

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন    
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী মিরাজ মাহমুদ
 
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ কুশলা হাউজ, ১৩৮ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়ক,
সদর রোড (শহীদ মিনারের বিপরীতে), বরিশাল-৮২০০।
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by NEXTZEN-IT