মঠবাড়িয়ায় ৪৩ দিন পর ইলেকট্রিক মিস্ত্রির লাশ উত্তোলন মঠবাড়িয়ায় ৪৩ দিন পর ইলেকট্রিক মিস্ত্রির লাশ উত্তোলন - ajkerparibartan.com
মঠবাড়িয়ায় ৪৩ দিন পর ইলেকট্রিক মিস্ত্রির লাশ উত্তোলন

2:43 pm , November 25, 2021

মঠবাড়িয়া প্রতিবেদক ॥ মঠবাড়িয়ায় দাফনের ৪৩ দিন পর ময়না তদন্তের জন্য ইলেকট্রিক মিস্ত্রির লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ইলেকট্রিক মিস্ত্রি ইমরান গাজীর (২৬) লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। সে পৌর শহরের সবুজ নগর গ্রামের মৃত মন্নান গাজীর ছেলে। তার লাশ উত্তোলনের পিরোজপুর নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট মো. নাহিদ হাসান ও ডা. প্রীতম কুমার পাইক এবং মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা পিবিআই ইন্সপেক্টর আহসান কবির উপস্থিত ছিলেন।
গত ১১ অক্টোবর সোমবার দুপুরে পৌর শহরের সবুজ নগর গ্রামের আউয়াল শরীফ এর নির্মাণাধীন ভবনের তৃতীয় তলায় একটি কক্ষে ফ্যান লাগানোর রডের সাথে ইমরানকে গলায় ফাঁস লাগানো মৃতদেহ উদ্ধার করে মঠবাড়িয়া থানা পুলিশ। এ ঘটনা থানায় মামলা না নেয়ায় নিহতের ভাই আব্দুল্লাহ গাজী বাদি হয়ে ১৮ অক্টেবর ৫ জনের বিরুদ্ধে মঠবাড়িয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালতের বিচারকি হাকিম মোঃ কামরুল আজাদ মামলাটি আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেষ্টিকেশনকে (পিবিআই) তদন্তের আদশে দেন। ইমরান গাজী পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি ছিলেন।
মঠবাড়িয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আইনজীবী এডভোকেট নাসরিন জাহান জানান, ইলেকট্রিক মিস্ত্রি ইমরান গাজীকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে এমন অভিযোগে তার ভাই মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ রহস্যজনক কারণে মামলা নেয়নি।
এমনকি আদালতের বহু আইনজীবির কাছে গেলেও আব্দুল্লাহ আইনী সহায়তা পায়নি। পরে তার কাছে ঘটনার বিবরণ শুনে মামলা আদালতে উত্থাপন করা হয়।
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা পিবিআই ইন্সপেক্টর আহসান কবির বলেন, আদালতের নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিস্টেট ও ডাক্তারের উপস্থিতিতে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর রহস্য জানা যাবে।

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন    
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী মিরাজ মাহমুদ
 
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ কুশলা হাউজ, ১৩৮ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়ক,
সদর রোড (শহীদ মিনারের বিপরীতে), বরিশাল-৮২০০।
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by NEXTZEN-IT