তেতুলিয়া নদী থেকে আটক বন্দর থানার দুই পুলিশ সদস্যকে হস্তান্তর তেতুলিয়া নদী থেকে আটক বন্দর থানার দুই পুলিশ সদস্যকে হস্তান্তর - ajkerparibartan.com
তেতুলিয়া নদী থেকে আটক বন্দর থানার দুই পুলিশ সদস্যকে হস্তান্তর

2:51 pm , October 21, 2019

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বাউফলে তেতুলিয়া নদীতে প্রশাসনের মা ইলিশ রক্ষার অভিযানে দুই পুলিশ সদস্য’র আটক হওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ। এরইমধ্যে ওই দুই পুলিশ সদস্যকে বন্দর থানা কর্তৃপক্ষ তাদের হেফাজতে নিয়ে এসেছে এবং ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে। রোববার বিকেলে বাউফল উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য কর্মকতা এবং নৌ পুলিশের সমন্বয়ে একটি দল অভিযানে তেতুলিয়া নদীতে অভিযানকালে দুই পুলিস সদস্যসহ চার জেলেকে আটক করে। দুই পুলিশ সদস্য হলো- কনস্টেবল জুলফিকার ও মোহাম্মদ আলী। পটুয়াখালী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোল্লা এমদাদুল্যাহ জানান, তেতুলিয়া নদীর ধূলিয়া পয়েন্টে ইলিশ শিকাররত অবস্থায় ট্রলার আটক করা হয়। ওই ট্রলার থেকে বন্দর থানার ওই দুই পুলিশ সদস্য ও ৪ জেলেকে আটক করা হয়। তবে দুটি স্পীড বোটসহ অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে রাতে বন্দর থানার ওসি এসে নৌ-পুলিশের কাছ থেকে থানার দুই সদস্যকে নিয়ে যায়। আটক অন্যরা মাঝি হওয়ায় তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঞা বলেন, পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের তদন্ত করা হচ্ছে। সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে থানা পুলিশের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা জানিয়েছে, যেহেতু ওই দুই পুলিশ সদস্যকে অন্য একটি জেলার নদী থেকে আটক করা হয়েছে তাই পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেন তারা সেখানে গিয়েছিলন, তাদের সাথে পুলিশের আর কে কে ছিলে। এসব বিষয়ই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে বিষয়টি তদন্তাধীন বিধায় এ বিষয়ে এখন কিছু বিস্তারিত জানাতে রাজি নন তিনি।
তবে অপর একটি সূত্র বলছে, যারা পালিয়েছে তাদের সাথে বন্দর থানার অপর দুই পুলিশ সদস্য এএসআই এরফান ও তরিকুল ছিলেন। যদিও এ বিষয়ে এখনো কারো সুস্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন    
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী মিরাজ মাহমুদ
 
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ কুশলা হাউজ, ১৩৮ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়ক,
সদর রোড (শহীদ মিনারের বিপরীতে), বরিশাল-৮২০০।
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by NEXTZEN-IT