3:13 pm , July 30, 2019
শাকিল মাহমুদ বাচ্চু, উজিরপুর ॥ মানবতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আব্দুর রকিব। তিনি উজিরপুরে রিক্সা ভ্যান নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ১৮ শিক্ষার্থীদের নিয়ে খালে পড়ার মর্মান্তিক দূর্ঘটনার সংবাদ শুনে বরিশাল নগরী থেকে দ্রুত গতিতে উজিরপুর হাসপাতালে ছুটেআসেন। নিহত দুই শিশু শিক্ষার্থীর মরদেহ দ্রুত তার পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ দেন। এছাড়াও আহত শিশুদের স্বচক্ষে একনজর দেখা ও চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে ছুটে আসেন উজিরপুর হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায়। সেখানে উঠে দেখতে পান আশঙ্কাজনক অবস্থায় দুই শিশু শিক্ষার্থী ছটফট করছে। পাশেই তাদের স্বজনদের আহাজারী। তখন তিনি নিজে পকেট থেকে নগদ এক হাজার টাকা অসুস্থ শিক্ষার্থীর এক অভিভাবকের হাতে তুলে দেন। এছাড়াও এ্যাম্বুলেন্স না পাওয়ায় চিকিৎসক’র পরামর্শে তিন শিশুকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শেবাচিম হাসপাতালে পাঠিয়েছেন নিজের পিকআপে করে। এমনকি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুর রকিব হাসপাতালে ঘুরে সকলের চিকিৎসার খবর নিয়েছেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের এমন কর্মকান্ডে হাসপাতালের সামনে উপস্থিত শত শত মানুষ অভিভুত হয়েছেন। প্রশংসা করাসহ শিশু শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা তার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রকিব’র ভুমিকায় অভিভুত উজিরপুরবাসী
শাকিল মাহমুদ বাচ্চু, উজিরপুর ॥ মানবতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আব্দুর রকিব। তিনি উজিরপুরে রিক্সা ভ্যান নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ১৮ শিক্ষার্থীদের নিয়ে খালে পড়ার মর্মান্তিক দূর্ঘটনার সংবাদ শুনে বরিশাল নগরী থেকে দ্রুত গতিতে উজিরপুর হাসপাতালে ছুটেআসেন। নিহত দুই শিশু শিক্ষার্থীর মরদেহ দ্রুত তার পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ দেন। এছাড়াও আহত শিশুদের স্বচক্ষে একনজর দেখা ও চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে ছুটে আসেন উজিরপুর হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায়। সেখানে উঠে দেখতে পান আশঙ্কাজনক অবস্থায় দুই শিশু শিক্ষার্থী ছটফট করছে। পাশেই তাদের স্বজনদের আহাজারী। তখন তিনি নিজে পকেট থেকে নগদ এক হাজার টাকা অসুস্থ শিক্ষার্থীর এক অভিভাবকের হাতে তুলে দেন। এছাড়াও এ্যাম্বুলেন্স না পাওয়ায় চিকিৎসক’র পরামর্শে তিন শিশুকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শেবাচিম হাসপাতালে পাঠিয়েছেন নিজের পিকআপে করে। এমনকি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুর রকিব হাসপাতালে ঘুরে সকলের চিকিৎসার খবর নিয়েছেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের এমন কর্মকান্ডে হাসপাতালের সামনে উপস্থিত শত শত মানুষ অভিভুত হয়েছেন। প্রশংসা করাসহ শিশু শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা তার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন।