3:54 pm , March 24, 2023
বিশেষ প্রতিবেদক ॥ রুপাতলী থেকে নথুল্লাবাদ এবং লঞ্চঘাট থেকে সাগরদী বাজার, নতুন বাজার, বাংলাবাজার, আমতলা মোড়ের পানির ট্যাঙ্ক এলাকায়সহ রাস্তার মোড়ে মোড়ে প্যান্ডেল সাজিয়ে ফুটপাতের ওপর তৈরি হয়েছে প্রায় শদুয়েক ইফতারির দোকান। বিকাল তিনটা থেকেই ভাজাপোড়া শুরু হয়েছে এসব দোকানে। দেখার জন্য দর্শক ভিড় থাকলেও বেশিরভাগ দোকানেই ইফতার কেনার জন্য ক্রেতার আনাগোনা খুব একটা চোখে পড়েনি। হাতেগোনা কয়েকটি দোকানে কিছুটা ভিড় দেখা গেছে। পুলিশ লাইন সড়কের হটপ্লেট এবং নাজেমস এ কিছুটা ভিড় ছিলো। ভিড় ছিলো রূপাতলী বাসস্ট্যান্ডের ফুটপাতেও। আমতলা মোড়ের পানির ট্যাঙ্ক এলাকায় ফুটপাত দখল করে গড়ে ওঠা দোকানেও বেশ ভিড় চোখে পড়ে। এদিকে সি এন্ড বি সড়কের তাওয়া, চৌমাথার মুসলিম ও মেহমান খানার বিক্রেতাদের ক্রেতার অপেক্ষায় অলস সময় কাটাতে দেখা গেছে। ইফতারের আগমুহূর্তেও এরকম অনেক ইফতারের দোকানে বেচাকেনা ছিলো না। ব্যবসায়ী সুমন প্রতিবছর বাংলা বাজার সড়কে ইফতারের দোকান চালান। পিঁয়াজু, আলুর চপ, হালিম, বুরিন্দাসহ ১৫ /২০ রকমের আইটেম থাকে তার দোকানে। কিন্তু এ বছর প্রথমদিনই প্রায় হাজার টাকার লোকসান গুনতে হবে বলে জানান তিনি।
এই ক্রেতা যথেষ্ট নয়, ভারী বা দামী আইটেম কেনার ক্রেতা নেই স্পষ্ট জানালেন নাজেমস এর স্বত্বাধিকারী রেজা। তিনি বলেন, জিলাপি, পায়েস, আর ছোলা বুট চপ বিক্রি করেতো গ্যাসের খরচও উঠবে না। দোকান ভাড়া, স্টাফ খরচ, বিদ্যুৎ বিলতো রয়েছে।
সে তুলনায় ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা ভালো আছেন বলে দাবী হটপ্লেটের রুমির। তিনি বলেন, আমাদের ইফতার বাজার ধরে রাখতে হলে মাংস আইটেম বেশি বিক্রি হতে হবে। কিন্তু মাংসের ক্রেতা খুবই কম।