2:56 pm , May 7, 2022
কাঁঠালিয়া প্রতিবেদক ॥ কাঁঠালিয়ায় মাদ্রাসার আয় ব্যায়ের টাকার হিসাব চাওয়ায় জমি দাতাকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার মহিষকান্দী গ্রামের দক্ষিন মহিষকান্দী নুরানী মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটেছে। টাকার হিসেব চাওয়ায় আংশিক জমিদাতা মোঃ ফারুক জোমাদ্দারকে মারধর করেছে প্রতিষ্টানের সাধারন সম্পাদক মোঃ রিয়াজুল হাওলাদার। ফারুক জোমাদ্দার জানান রিয়াজুল মাদ্রাসার সাধারন সম্পাদক তবে তিনি দুই বছর যাবত ক্যাশিয়ারের দায়িত্ব পালন করে আসছে। বিভিন্ন সময় মদ্রাসার নামে টাকা সংগ্রহ করে আসছে জার কখনো হিসেব সে দেয়নি। কমিটির অন্য সদস্যদের সংগ্রহ করা টাকাও ফান্ডে জমা করলে তা কোন খাতে খরচ করা হয় তার হিসেব চাইলে কখনো হিসেব দেয়নি রিয়াজুল। এই ঘটনা নিয়ে (৬ মে) রাত ৮ টায় মিটিং দেয়া হয় মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন, রিয়াজুলের বড় ভাই আংশিক জমিদাতা আজিজ হাওলাদার, মোঃ সোহরাব মিয়া, ইউপি সদস্য মান্নান হাওলাদার, মাহাবুব জোমাদ্দার, কাদের হাওলাদার, কুদ্দুস হাওলাদার এবং মাদ্রাসার সাভাপতি কবির সরদার। এসময় সকলের উপস্থিতীতে টাকার হিসেব চাওয়ায় মারতে ওঠে রিয়াজুল। এসময় উপস্থিত লোকজন বাধা দিলে মারতে না পেরে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন তিনি। আনুমানিক রাত ১০ টার দিকে মিটিং শেষে ফেরার পথে ইট দিয়ে মারধর শুরু করে সে। এসময় উপস্থিত লোকজন এসে উদ্ধার করেন। এই ঘটনার পরে জমিদাতা মোঃ ফারুক জোমাদ্দার তার দেয়া জমিতি বেড়া দিয়েছেন। প্রতিষ্টানে দেয়া তার জমি মহিষকান্দী মৌজার দাঁগ ১১০৪,১১৫৪ খতিয়ান ৪৯২ থেকে দখলে দেয়া হয়েছিলো। ইউপি সদস্য মান্নান হাওলাদার বলেন, রিয়াজুল এবং ফারুক জোমাদ্দারের সাথে একটু তর্ক হয়েছে। তাৎক্ষণিক আমি মিমাংশা করে দিয়েছি। রিয়াজুল হাওলাদার বলেন আমার কাছে মাদ্রাসার ফান্ডের কোনো টাকা নাই, ফারুক জোমাদ্দারের সাথে আমার কোনো মারামারি হয়নি, সামান্য তর্ক হয়েছে।