সদর রোডের অবৈধ দুই ষ্ট্যান্ডে ভোগান্তি সদর রোডের অবৈধ দুই ষ্ট্যান্ডে ভোগান্তি - ajkerparibartan.com
সদর রোডের অবৈধ দুই ষ্ট্যান্ডে ভোগান্তি

2:58 pm , December 12, 2020

 

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ নগরীর একটি গুরুত্বপূর্ন সড়ক সদর রোড। নগরীর জেলখানার মোড় থেকে শুরু হয়ে জিলা স্কুলের মোড় পর্যন্ত সড়কটি সদর রোড হিসেবে পরিচিত। নগরীর প্রানকেন্দ্র হিসেবে অভিহিত এ সড়কটি। নগরবাসীর সিংহভাগ কার্যক্রম এ সড়কটি ঘিরে। প্রতিনিয়ত কয়েক হাজার লোকজন এ সড়কে চলাচল করে। তাই এ সড়কে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন সব সময় বেশি থাকে। স্বাভাবিকভাবে এ সড়কটি ব্যস্ততম। কিন্তু এ সড়কে যানবাহন চলাচলে শৃংখলা মেনে চলার কোন বালাই নেই। যে যেভাবে পারে যানবাহন নিয়ে চলাচল করে এ সড়কে। তার উপর রয়েছে ট্রাফিক পুলিশের নাকের ডগার উপর রয়েছে সিএনজি ও নীল অটোর অবৈধ দুইটি ষ্ট্যান্ড। বিবির পুকুরের উত্তর পাড়ে গীর্জা মহল্লা সড়কের প্রবেশ মুখে ও কাকলী হল মোড়ে। গুরুত্বপূর্ন এ দুইটি মোড়ের ষ্ট্যান্ডের সিএনজি ও নীল অটো চালকরা সড়কের মধ্যে পাকিং করে যাত্রী উঠায় ও নামায়। কোন নিয়ম শৃংখলা না মেনে নিজেদের ইচ্ছেমতো যাত্রী উঠানো- নামানোর কারনে যানযট এখন নিত্যদিনের ঘটনায় পরিনত হয়েছে। কিন্তু তাদের নিয়ন্ত্রনে এনে শৃংখলা মতো চলাচল করানোর কোন চেষ্টায় দেখা যায় না দুই মোড়ে অবস্থান নেয়া ট্রাফিক পুলিশদের। তারা দেখেও না দেখার ভান করে শুধুমাত্র মোটর সাইকেল চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। আর এতেই বেপরোয়া হয়ে নিজেদের ইচ্ছেমতো মোড় ঘুরানো, সড়কের মধ্যে অবস্থান নিয়ে যাত্রী উঠানো- নামানো ও পাকিং করে রাখে চালকরা। চালকদের খামখেয়ালীপূর্ন এমন কর্মের প্রতিবাদ করলেই নাজেহাল হতে হয় প্রতিবাদকারীদের। ট্রাফিক পুলিশের দায়সারাভাবে দায়িত্ব পালন ও চালকদের বেপরোয়া কর্মকান্ডের কারনে প্রায় সময় ছোট-বড় দুর্ঘটনা, পথচারীসহ বিভিন্ন যানবাহন চালক-অরোহীদের মধ্যে তর্কাতর্কি ও হাতাহাতি হয়। তবুও এ সড়কে যানবাহন চলাচলে শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে ট্রাফিক পুলিশসহ কোন কর্তৃপক্ষ এগিয়ে আসছে না। অভিযোগ রয়েছে, এ দুইটি অবৈধ ষ্ট্যান্ড থেকে ট্রাফিক পুলিশ নিয়মিত মাসোয়ারা নেয়। যার কারনে এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয় না। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ অবৈধ ষ্ট্যান্ডের সিএনজি ও নীল অটো চালকদের কাছ থেকে প্রতিমাসে পাঁচশ’ থেকে এক হাজার টাকা করে নেয়া হয়। এই কারনে মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের বিধিমালা ভঙ্গ করে অবৈধ ষ্ট্যান্ড করে খামখেয়ালীভাবে চলাচল করলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।
মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের ২০০৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী জনগনের ব্যবহার্য কোন স্থানে কোন যানবাহন দাড়িয়ে থেকে কিংবা পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে (পার্কিং) করে যানবাহনের স্বাভাবিক গতি প্রবাহ ক্ষতিগ্রস্থ করলে ট্রাফিক পুলিশের অধ্যাদেশের ১৭ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। উপ-পুলিশ কমিশনারের অনুমতিক্রমে সুবিধাজনকস্থানে ষ্ট্যান্ড করতে পারবে।
নগরবাসীর অভিযোগ ট্রাফিক পুলিশ বিভিন্ন অবৈধ যানবাহনের কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে উদাসীন থাকার কারনে সড়কে যানবাহন চলাচলে শৃংখলা থাকে না। তাদের অভিযোগ নগরীর মধ্যে গুটি কয়েক সড়ক ব্যস্ততম। প্রত্যেকটি সড়কে যানযট থাকার কারন অবৈধ ষ্ট্যান্ড। নগরীর সংকীর্ন সড়কে মধ্যে ষ্ট্যান্ড থাকায় শুধু যানযট হয় না। একই সাথে নানা অঘটন ও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। নগরবাসীর মন্তব্য ব্যস্ততম কয়েকটি সড়কে ট্রাফিক পুলিশ যদি ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতো, তাহলে অনেক ঝামেলা এড়ানো যেত। কিন্তু ট্রাফিক পুলিশ গুটি কয়েক সড়কের নিয়ন্ত্রন নিতে ব্যর্থ। যার খেসারত দিতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
সদর রোডের অবৈধ দুই ষ্ট্যান্ডে ভোগান্তি
নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ নগরীর একটি গুরুত্বপূর্ন সড়ক সদর রোড। নগরীর জেলখানার মোড় থেকে শুরু হয়ে জিলা স্কুলের মোড় পর্যন্ত সড়কটি সদর রোড হিসেবে পরিচিত। নগরীর প্রানকেন্দ্র হিসেবে অভিহিত এ সড়কটি। নগরবাসীর সিংহভাগ কার্যক্রম এ সড়কটি ঘিরে। প্রতিনিয়ত কয়েক হাজার লোকজন এ সড়কে চলাচল করে। তাই এ সড়কে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন সব সময় বেশি থাকে। স্বাভাবিকভাবে এ সড়কটি ব্যস্ততম। কিন্তু এ সড়কে যানবাহন চলাচলে শৃংখলা মেনে চলার কোন বালাই নেই। যে যেভাবে পারে যানবাহন নিয়ে চলাচল করে এ সড়কে। তার উপর রয়েছে ট্রাফিক পুলিশের নাকের ডগার উপর রয়েছে সিএনজি ও নীল অটোর অবৈধ দুইটি ষ্ট্যান্ড। বিবির পুকুরের উত্তর পাড়ে গীর্জা মহল্লা সড়কের প্রবেশ মুখে ও কাকলী হল মোড়ে। গুরুত্বপূর্ন এ দুইটি মোড়ের ষ্ট্যান্ডের সিএনজি ও নীল অটো চালকরা সড়কের মধ্যে পাকিং করে যাত্রী উঠায় ও নামায়। কোন নিয়ম শৃংখলা না মেনে নিজেদের ইচ্ছেমতো যাত্রী উঠানো- নামানোর কারনে যানযট এখন নিত্যদিনের ঘটনায় পরিনত হয়েছে। কিন্তু তাদের নিয়ন্ত্রনে এনে শৃংখলা মতো চলাচল করানোর কোন চেষ্টায় দেখা যায় না দুই মোড়ে অবস্থান নেয়া ট্রাফিক পুলিশদের। তারা দেখেও না দেখার ভান করে শুধুমাত্র মোটর সাইকেল চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। আর এতেই বেপরোয়া হয়ে নিজেদের ইচ্ছেমতো মোড় ঘুরানো, সড়কের মধ্যে অবস্থান নিয়ে যাত্রী উঠানো- নামানো ও পাকিং করে রাখে চালকরা। চালকদের খামখেয়ালীপূর্ন এমন কর্মের প্রতিবাদ করলেই নাজেহাল হতে হয় প্রতিবাদকারীদের। ট্রাফিক পুলিশের দায়সারাভাবে দায়িত্ব পালন ও চালকদের বেপরোয়া কর্মকান্ডের কারনে প্রায় সময় ছোট-বড় দুর্ঘটনা, পথচারীসহ বিভিন্ন যানবাহন চালক-অরোহীদের মধ্যে তর্কাতর্কি ও হাতাহাতি হয়। তবুও এ সড়কে যানবাহন চলাচলে শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে ট্রাফিক পুলিশসহ কোন কর্তৃপক্ষ এগিয়ে আসছে না। অভিযোগ রয়েছে, এ দুইটি অবৈধ ষ্ট্যান্ড থেকে ট্রাফিক পুলিশ নিয়মিত মাসোয়ারা নেয়। যার কারনে এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয় না। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ অবৈধ ষ্ট্যান্ডের সিএনজি ও নীল অটো চালকদের কাছ থেকে প্রতিমাসে পাঁচশ’ থেকে এক হাজার টাকা করে নেয়া হয়। এই কারনে মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের বিধিমালা ভঙ্গ করে অবৈধ ষ্ট্যান্ড করে খামখেয়ালীভাবে চলাচল করলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।
মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের ২০০৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী জনগনের ব্যবহার্য কোন স্থানে কোন যানবাহন দাড়িয়ে থেকে কিংবা পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে (পার্কিং) করে যানবাহনের স্বাভাবিক গতি প্রবাহ ক্ষতিগ্রস্থ করলে ট্রাফিক পুলিশের অধ্যাদেশের ১৭ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। উপ-পুলিশ কমিশনারের অনুমতিক্রমে সুবিধাজনকস্থানে ষ্ট্যান্ড করতে পারবে।
নগরবাসীর অভিযোগ ট্রাফিক পুলিশ বিভিন্ন অবৈধ যানবাহনের কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে উদাসীন থাকার কারনে সড়কে যানবাহন চলাচলে শৃংখলা থাকে না। তাদের অভিযোগ নগরীর মধ্যে গুটি কয়েক সড়ক ব্যস্ততম। প্রত্যেকটি সড়কে যানযট থাকার কারন অবৈধ ষ্ট্যান্ড। নগরীর সংকীর্ন সড়কে মধ্যে ষ্ট্যান্ড থাকায় শুধু যানযট হয় না। একই সাথে নানা অঘটন ও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। নগরবাসীর মন্তব্য ব্যস্ততম কয়েকটি সড়কে ট্রাফিক পুলিশ যদি ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতো, তাহলে অনেক ঝামেলা এড়ানো যেত। কিন্তু ট্রাফিক পুলিশ গুটি কয়েক সড়কের নিয়ন্ত্রন নিতে ব্যর্থ। যার খেসারত দিতে হচ্ছে নগরবাসীকে।

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন    
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী মিরাজ মাহমুদ
 
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ কুশলা হাউজ, ১৩৮ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়ক,
সদর রোড (শহীদ মিনারের বিপরীতে), বরিশাল-৮২০০।
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by NEXTZEN-IT