3:28 pm , August 8, 2019
শাকিল আহমেদ, মঠবাড়িয়া ॥ মুসলিম সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। ঈদ-উল-আযহাকে সামনের রেখে প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার পৌর এলাকাসহ ১১ ইউনিয়নের ১৪টি স্থানে বসেছে পশুর হাট। ইতোমধ্যে ক্রেতা সমাগমে মুখরিত হয়ে উঠেছে হাটগুলো।
হাটগুলো হলো মঠবাড়িয়া পৌর শহরের দক্ষিণ বন্দর, তুষখালী বাজারস্থ খোলা জায়গা, ধানীসাফা ইউনিয়নের পরিষদের সামনে খোলা জায়গা, মিরুখালী বাজার সংলগ্ন খোলা জায়গা এবং বাজারের পার্শ্বে খোলা জায়গা, কুমিরমারা বাজারস্থ খোলা জায়গা, মোল্লার হাট সরকারি রাস্তার পার্শ্বের খোলা জায়গা, মোল্লার হাট ব্রীজ সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বের খোলা জায়গা, মোল্লার হাট ব্রীজ সংলগ্ন দক্ষিণ পার্শ্বের খোলা জায়গা, কালীরহাট সরকারি রাস্তার পার্শ্বের খোলা জায়গা, আমড়াগাছিয়া বাজার সংলগ্ন খোলা জায়গা, সোনাখালী বাজার সংলগ্ন খোলা জায়গা, সাপলেজা বাজারস্থ খোলা জায়গা এবং বড়মাছুয়া বাজার সংলগ্ন খোলা জায়গা। এ বছর ভারতীয় পশুর আমদানী কম থাকায় প্রতিটি বাজারেই দেশীয় গরুর সংখ্যা বেশি লক্ষ্য করা গেছে। উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রচুর পরিমানে দেশী গরু নিয়ে বিক্রেতারা বাজারে আসছে। তবে অধিকাংশ হাটগুলোতে দালালচক্র সক্রিয় বলে দাবী করেছেন ইজারাদাররা। অনেক ক্রেতা মূল্য যাচাইয়ের জন্য বিভিন্ন বাজার ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মিরুখালী বাজারের গরু ব্যবসায়ী পিন্টু মৃধা জানান, দেশী গরুর গ্রাহক বেশী। এ বাজারে দেশীয় গরু সর্ব নিু ৪২ হাজার থেকে সর্বচ্চো দুই লাখ বিশ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বড়মাছুয়ার ইজারাদার মোঃ জাকির খান জানান, এবছর বড়মাছুয়ায় কোরবানীর জন্য গরু বেচাকেনা সন্তোষজনক। মিরুখালীর আঃ সালাম জানান, প্রথম দিকে বেচা কেনা কম হলেও ঈদের আগ মূহূর্তে এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মোল্লার হাট ব্রীজ সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বের ইজারাদার মোঃ কামরুজ্জামান জানান, পশুর হাটে ক্রেতা সমাগম সন্তোষজনক। এদিকে দালাল, ছিনতাইকারী ও প্রতারকচক্রের ফাঁদ থেকে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা নির্বিঘেœ কেনাকাটা করতে পারে এজন্য পুলিশ প্রশাসন এর পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
মঠবাড়িয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ হাসান মোস্তফা স্বপন জানান, ঈদ বাজার উপলক্ষ্যে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা নির্বিঘেœ কেনাকাটা করতে পারে এজন্য গোয়েন্দা ও পুলিশের বিশেষ টিম মাঠে কাজ করছে। মঠবাড়িয়ার ১৪ স্থানে জমে উঠেছে কোরবানীর পশুর হাট
শাকিল আহমেদ, মঠবাড়িয়া ॥ মুসলিম সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। ঈদ-উল-আযহাকে সামনের রেখে প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার পৌর এলাকাসহ ১১ ইউনিয়নের ১৪টি স্থানে বসেছে পশুর হাট। ইতোমধ্যে ক্রেতা সমাগমে মুখরিত হয়ে উঠেছে হাটগুলো।
হাটগুলো হলো মঠবাড়িয়া পৌর শহরের দক্ষিণ বন্দর, তুষখালী বাজারস্থ খোলা জায়গা, ধানীসাফা ইউনিয়নের পরিষদের সামনে খোলা জায়গা, মিরুখালী বাজার সংলগ্ন খোলা জায়গা এবং বাজারের পার্শ্বে খোলা জায়গা, কুমিরমারা বাজারস্থ খোলা জায়গা, মোল্লার হাট সরকারি রাস্তার পার্শ্বের খোলা জায়গা, মোল্লার হাট ব্রীজ সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বের খোলা জায়গা, মোল্লার হাট ব্রীজ সংলগ্ন দক্ষিণ পার্শ্বের খোলা জায়গা, কালীরহাট সরকারি রাস্তার পার্শ্বের খোলা জায়গা, আমড়াগাছিয়া বাজার সংলগ্ন খোলা জায়গা, সোনাখালী বাজার সংলগ্ন খোলা জায়গা, সাপলেজা বাজারস্থ খোলা জায়গা এবং বড়মাছুয়া বাজার সংলগ্ন খোলা জায়গা। এ বছর ভারতীয় পশুর আমদানী কম থাকায় প্রতিটি বাজারেই দেশীয় গরুর সংখ্যা বেশি লক্ষ্য করা গেছে। উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রচুর পরিমানে দেশী গরু নিয়ে বিক্রেতারা বাজারে আসছে। তবে অধিকাংশ হাটগুলোতে দালালচক্র সক্রিয় বলে দাবী করেছেন ইজারাদাররা। অনেক ক্রেতা মূল্য যাচাইয়ের জন্য বিভিন্ন বাজার ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মিরুখালী বাজারের গরু ব্যবসায়ী পিন্টু মৃধা জানান, দেশী গরুর গ্রাহক বেশী। এ বাজারে দেশীয় গরু সর্ব নিু ৪২ হাজার থেকে সর্বচ্চো দুই লাখ বিশ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বড়মাছুয়ার ইজারাদার মোঃ জাকির খান জানান, এবছর বড়মাছুয়ায় কোরবানীর জন্য গরু বেচাকেনা সন্তোষজনক। মিরুখালীর আঃ সালাম জানান, প্রথম দিকে বেচা কেনা কম হলেও ঈদের আগ মূহূর্তে এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মোল্লার হাট ব্রীজ সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বের ইজারাদার মোঃ কামরুজ্জামান জানান, পশুর হাটে ক্রেতা সমাগম সন্তোষজনক। এদিকে দালাল, ছিনতাইকারী ও প্রতারকচক্রের ফাঁদ থেকে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা নির্বিঘেœ কেনাকাটা করতে পারে এজন্য পুলিশ প্রশাসন এর পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
মঠবাড়িয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ হাসান মোস্তফা স্বপন জানান, ঈদ বাজার উপলক্ষ্যে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা নির্বিঘেœ কেনাকাটা করতে পারে এজন্য গোয়েন্দা ও পুলিশের বিশেষ টিম মাঠে কাজ করছে।