3:02 pm , July 25, 2019

সাইফুল ইসলাম, বাবুগঞ্জ ॥ বরিশালের জেলা পরিষদের ৭ নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচন কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে শান্তিপূর্ন ভাবে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮ টা থেকে বিরতিহীণ ভাবে এ ভোট গ্রহন চলে দুপুর ২ টা পর্যন্ত। সম্পূর্ণ ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় পুরো ভোট কেন্দ্রটি নিয়ন্ত্রিত ছিলো। সকাল থেকেই র্যাব,পুলিশ,ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে ভোট গ্রহন শুরু হয়ে শেষ অবধি নিরাপত্তার চাদরে ঢেকেরাখেন পুরো ভোট কেন্দ্রের এলাকা। কোন রকম প্রভাব বিস্তার ছাড়াই সুষ্ঠু ভোট গ্রহনের মধ্য দিয়ে তালা প্রতীক নিয়ে বে-সরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছেন মাইনুল ইসলাম পারভেজ। এ উপ-নির্বাচনে মোট ৪ জন প্রার্থী থাকলেই শেষ পর্যন্ত অটো রিক্সা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোঃ আজিজুল ইসলাম বাবুল নিজের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। বাকি তিনজন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নিরব ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে ৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন রহমতপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মাইনুল হোসেন পারভেজ মৃধা হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী (আওয়ামী লীগে মনোনিত) বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রিফাত জাহান তাপসী পেয়েছেন ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ২৪ ভোট। অপর প্রার্থী শফিউল আযম টিউব ওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছে ১৮ ভোট। প্রসঙ্গত, বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ফারজানা বিনতে ওহাব নির্বাচিত হওয়ায় তার জেলা পরিষদের আসনটি শূন্য হয়। এ কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৮০টি তবে একজন ভোটার অনুপস্থিত থাকায় ৭৯টি ভোট কাষ্ট হয়েছে। ভোট গননায় ২টি ভোট নষ্ট হওয়ায় ৭৭ টি বৈধ হয়েছে। এ নির্বাচনে সাধারন মানুষের মনের একটাই বার্তা লক্ষ্য করা গেছে মাইনুল ইসলাম পারভেজ সদালপী, বিনয়ী,মিষ্টভাষী হিসেবে এ বিজয় অর্জন করেছেন।জেলা পরিষদের ৭ নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে বিজয়ী পারভেজ
সাইফুল ইসলাম, বাবুগঞ্জ ॥ বরিশালের জেলা পরিষদের ৭ নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচন কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে শান্তিপূর্ন ভাবে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮ টা থেকে বিরতিহীণ ভাবে এ ভোট গ্রহন চলে দুপুর ২ টা পর্যন্ত। সম্পূর্ণ ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় পুরো ভোট কেন্দ্রটি নিয়ন্ত্রিত ছিলো। সকাল থেকেই র্যাব,পুলিশ,ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে ভোট গ্রহন শুরু হয়ে শেষ অবধি নিরাপত্তার চাদরে ঢেকেরাখেন পুরো ভোট কেন্দ্রের এলাকা। কোন রকম প্রভাব বিস্তার ছাড়াই সুষ্ঠু ভোট গ্রহনের মধ্য দিয়ে তালা প্রতীক নিয়ে বে-সরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছেন মাইনুল ইসলাম পারভেজ। এ উপ-নির্বাচনে মোট ৪ জন প্রার্থী থাকলেই শেষ পর্যন্ত অটো রিক্সা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোঃ আজিজুল ইসলাম বাবুল নিজের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। বাকি তিনজন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নিরব ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে ৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন রহমতপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মাইনুল হোসেন পারভেজ মৃধা হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী (আওয়ামী লীগে মনোনিত) বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রিফাত জাহান তাপসী পেয়েছেন ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ২৪ ভোট। অপর প্রার্থী শফিউল আযম টিউব ওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছে ১৮ ভোট। প্রসঙ্গত, বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ফারজানা বিনতে ওহাব নির্বাচিত হওয়ায় তার জেলা পরিষদের আসনটি শূন্য হয়। এ কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ৮০টি তবে একজন ভোটার অনুপস্থিত থাকায় ৭৯টি ভোট কাষ্ট হয়েছে। ভোট গননায় ২টি ভোট নষ্ট হওয়ায় ৭৭ টি বৈধ হয়েছে। এ নির্বাচনে সাধারন মানুষের মনের একটাই বার্তা লক্ষ্য করা গেছে মাইনুল ইসলাম পারভেজ সদালপী, বিনয়ী,মিষ্টভাষী হিসেবে এ বিজয় অর্জন করেছেন।