3:13 pm , July 23, 2019
নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বরিশালের বিভিন্ন কলেজের দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা তদন্তে মাঠে নেমেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। ইতোমধ্যে এই বিভাগের দুইটি কলেজের তদন্ত শেষ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিমটি। এই তদন্ত টিমের প্রধান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বরিশাল আঞ্চলিক শাখার পরিচালক ড. অলোক সাহা। কলেজ দুইটি হচ্ছে উজিরপুর মহিলা কলেজ ও সৈয়দ বজলুল হক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ (বাইশারি কলেজ)। পর্যায়ক্রমে মুলাদীর চরকালেখান আর্দশ কলেজ, ভোলা চরফ্যাসনের রহিমা ইসলাম কলেজ ও ঝালকাঠির বরাইয়া কলেজে তদন্ত করা হবে। জানা গেছে, উজিরপুর মহিলা কলেজ ও সৈয়দ বজলুল হক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের (বাইশারি কলেজ) অনার্স বিষয়ে শিক্ষক সংকট, আর্থিক লেনদেন নিয়ে দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। পাশাপাশি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিমটি বাইশারি কলেজজে বলেছে, ১০ হাজার টাকার বেশী অধ্যক্ষ কলেজের উন্নয়নে খরচ করতে পারবে না। তবে গর্ভানিং বডির অনুমোদনে বেশী টাকা খরচ করা যাবে। এছাড়া রশিদ ছাড়া কোন টাকা নেয়া যাবে না। আর সেই টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। পাশাপাশি তদন্ত টিম অনার্স ভর্তি, ফরম ফিলাপে কত টাকা নিয়েছে, কত শিক্ষক অনার্স ও মার্স্টাস কোর্সে রয়েছে সেটার তথ্য চান।
বাইশারি কলেজের অধ্যক্ষ কাজী মিজানুর রহমান মুকুল বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম এসেছিল। তারা অনার্স কোর্সে শিক্ষক সংকট রয়েছে কিনা, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বানিজ্য হচ্ছে কিনা ও কলেজের আয় ব্যায় হিসাব চেয়েছেন। আমরা আমাদের মত করে তথ্য প্রদান করেছি। কলেজের গর্ভানিং বোর্ডির সভাপতি এ্যাড. মাওলাদ হোসেন সানা জানান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম বিভাগের বিভিন্ন কলেজ পরির্দশন করেছে, তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের কলেজে এসেছে। তারা কলেজের শিক্ষক সংখ্যা, কলেজের আয়-ব্যায় কিভাবে করা হয় এসব বিষয়ে কিছু তথ্য চেয়েছেন। এ ব্যাপারে তদন্ত টিমের প্রধান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বরিশাল আঞ্চলিক শাখার পরিচালক ড. অলোক সাহা বলেন, ‘একটি তদন্ত চলছে। তদন্ত চলাকালে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করা যায় না। এর রির্পোট ঢাকা পাঠানো হবে পরে সবাই জানতে পারবে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, বুধবার আমরা মুলাদীর চরকালেখান আর্দশ কলেজে তদন্তের জন্য যাবো।বিভিন্ন কলেজের দুর্নীতি তদন্তে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বরিশালের বিভিন্ন কলেজের দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা তদন্তে মাঠে নেমেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। ইতোমধ্যে এই বিভাগের দুইটি কলেজের তদন্ত শেষ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিমটি। এই তদন্ত টিমের প্রধান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বরিশাল আঞ্চলিক শাখার পরিচালক ড. অলোক সাহা। কলেজ দুইটি হচ্ছে উজিরপুর মহিলা কলেজ ও সৈয়দ বজলুল হক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ (বাইশারি কলেজ)। পর্যায়ক্রমে মুলাদীর চরকালেখান আর্দশ কলেজ, ভোলা চরফ্যাসনের রহিমা ইসলাম কলেজ ও ঝালকাঠির বরাইয়া কলেজে তদন্ত করা হবে। জানা গেছে, উজিরপুর মহিলা কলেজ ও সৈয়দ বজলুল হক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের (বাইশারি কলেজ) অনার্স বিষয়ে শিক্ষক সংকট, আর্থিক লেনদেন নিয়ে দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। পাশাপাশি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিমটি বাইশারি কলেজজে বলেছে, ১০ হাজার টাকার বেশী অধ্যক্ষ কলেজের উন্নয়নে খরচ করতে পারবে না। তবে গর্ভানিং বডির অনুমোদনে বেশী টাকা খরচ করা যাবে। এছাড়া রশিদ ছাড়া কোন টাকা নেয়া যাবে না। আর সেই টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। পাশাপাশি তদন্ত টিম অনার্স ভর্তি, ফরম ফিলাপে কত টাকা নিয়েছে, কত শিক্ষক অনার্স ও মার্স্টাস কোর্সে রয়েছে সেটার তথ্য চান।
বাইশারি কলেজের অধ্যক্ষ কাজী মিজানুর রহমান মুকুল বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম এসেছিল। তারা অনার্স কোর্সে শিক্ষক সংকট রয়েছে কিনা, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বানিজ্য হচ্ছে কিনা ও কলেজের আয় ব্যায় হিসাব চেয়েছেন। আমরা আমাদের মত করে তথ্য প্রদান করেছি। কলেজের গর্ভানিং বোর্ডির সভাপতি এ্যাড. মাওলাদ হোসেন সানা জানান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম বিভাগের বিভিন্ন কলেজ পরির্দশন করেছে, তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের কলেজে এসেছে। তারা কলেজের শিক্ষক সংখ্যা, কলেজের আয়-ব্যায় কিভাবে করা হয় এসব বিষয়ে কিছু তথ্য চেয়েছেন। এ ব্যাপারে তদন্ত টিমের প্রধান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বরিশাল আঞ্চলিক শাখার পরিচালক ড. অলোক সাহা বলেন, ‘একটি তদন্ত চলছে। তদন্ত চলাকালে এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করা যায় না। এর রির্পোট ঢাকা পাঠানো হবে পরে সবাই জানতে পারবে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, বুধবার আমরা মুলাদীর চরকালেখান আর্দশ কলেজে তদন্তের জন্য যাবো।