3:02 pm , May 14, 2019
এএম মিজানুর রহমান বুলেট, কুয়াকটা ॥ র্দীঘ আন্দোলনের পর শুরু হয়েছে কুয়াকাট্ াসমুদ্র পরে প্রায় দেড় কিলো মিটার দৈর্ঘ্য ১৪ ফুট প্রস্ত-৭ ফুট উচু অস্থায়ী ভাবে সৈকত রক্ষার কাজ। পাউবোর অর্থয়ানে বেসরকারী ঠিকাদার কোম্পানী (বিজি) ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকার কাজ শুরু করেছে। জিওটিউব দিয়ে আগামী ২ মাসের মধ্যে এ কাজটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। এ কাজটি গতকাল আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হলেও বাকী ৫ কিলো সমুদ্র সৈকত ভাঙ্গনের কবলে পড়ে থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন এখানকার বিনিয়োগ কারীগন । তবে একাজটিতে যাতে কোন অনিয়ম বা র্দূনীতি না হয় সে জন্য কর্তৃপক্ষ নজরে থাকে এ জন্য জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী। কুয়াকাটা র্দীঘ ১৮ কিলো সমুদ্র সৈকতে মধ্যে প্রায় ৮ কিলো সৈকত বালুক্ষয়ের কারণে ছোট হয়ে যাচ্ছে সৈকত। ধীরে ধীরে বন্যা রক্ষা বেরীবাধ ভেঙ্গে লোকালয়ে ঢুকে যেতে পাওে এমন আশংকা করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এলাকাবাসী, মুখফিরিয়ে নিচ্ছে পর্যটন মুখি বিনিয়োগকারীগন। এনিয়ে প্রতিবার সৈকত ভাঙ্গন নিয়ে সোচ্চার হয়ে আন্দোলন করে আসছে এখানকার বিভিন্ন সংগঠন গুলি।তবে প্রায় দেড় কিলো সৈকত রক্ষায় অস্থায়ী ভাবে কাজ শুরু হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি পেলেও স্থায়ী ভাবে সৈকত রক্ষার জন্য জোর দাবী জানাচ্ছেন এলাকাবাসি। বর্তমানে পাউবোর অর্থয়ানে বেসরকারী ঠিকাদার কোম্পানী (বিজি) ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকার কাজ হাতে নেয়। জিওটিউব দিয়ে আগামী ২ মাসের মধ্যে এ কাজটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। এ কাজটি গতকাল আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়েছে কিন্ত বাকী ৫ কিলো সৈকত ভাঙ্গনের কবলে পড়ে থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন এখানকার বিনিয়োগ কারীগন। আন্দোলনের অন্যতম সংগঠন কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট বোট মালিক সমিতির সভাপতি জনি আলমগীর বলেন, যেটুকু কাজ করছে সৈকতে তাতে কিছুটা রক্ষাপেলেও মুল ঝুঁিকই থেকে যাবে কারণ বস্তার নিচ থেকে ঢেউয়ে ঝাপটায় বালু সরিয়ে নিলেই দেবে যাবে জিওটিউব। কুয়াকাটা সৈকত হোটেলের মালিক জিয়াউর রহমান শেখ জানান, বীচ রক্ষার জন্য যে কাজটি পাউবো অস্থায়ী ভাবে প্রায় দেড় কিলো মিটার করছে দেখি কিন্ত আরোও ঝুকিতে রয়েছে ৫ কিলো সৈকত। র্বষা মৌসুমে তিনটি স্থান কুয়াকাটা দাখিল মাদ্রাসা, খজিুরা লেম্বুর বন,জাতিয় উদ্যান ঝাউবন এগুলো বেশী ক্ষতি গ্রস্ত হয়ে যেতে পারে তাই স্থায়ী ভাবে ১৫ কিলো সৈকত স্থায়ী ভাবে করার দাবী জানাই। কলাপাড়া পাউবোর উপ বিভাগীও প্রকৌশলী কুমার স্বত্তিক দৈনিক মানবজমিনকে জানান,এই কাজটি আমাদের পরিক্ষামুলক কাজ, স্থায়ী ভাবে করার জন্য বড় একটি প্রকল্প তৈরী করে কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে আশা করি সেটা পাশ হলেই কুয়াকাটা সৈকত রক্ষার স্থায়ী ভাবে কাজ শুরু করা যাবে।