পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতদের মৃত্যুবার্ষিকী পালন পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতদের মৃত্যুবার্ষিকী পালন - ajkerparibartan.com
পিলখানা ট্রাজেডিতে নিহতদের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

3:43 pm , February 25, 2019

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ২৫ ফেব্রয়ারী ঢাকার পিলখানা হত্যার দশম বছর পালিত। ২০০৯ সালে বিদ্রোহের নামে রাজধানীর পিলখানায় সেনাবাহিনীর ৫৭ জন চৌকস অফিসারকে হত্যা করা হয়। যাদের মধ্যে আগৈলঝাড়ার দুই কৃতী সন্তান বিডিআর সদরদপ্তরে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত কর্ণেল এবিএম জাহিদ হোসেন চপল ও মেজর কাজী আশরাফ এর ১০ম মৃত্যুবার্ষিকীতে বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার চাঁদত্রিশিরা ও বেলুহার গ্রামের বাড়িতে দিনব্যাপী কোরআন খানি, কবর জিয়ারত, মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্ণেল জাহিদ ও আশরাফের আপনজনের সাথে আগৈলঝাড়ার জনসাধারণ তথা দেশবাসী তাদের স্মরণ করছে। চপলের স্ত্রী ছন্দা, ছেলে নিলয় ও নির্ঝর ঢাকার বাসায় দিবসটি পালন করেন। তার ভাই আ. রব বখতিয়ার সাংবাদিকদের জানান, নিজস্ব অর্থায়নে কর্ণেল জাহিদ হোসেন নুরানী হাফেজী মাদ্রাসা ও এতিমখানা নির্মাণ করা হয়েছে। এতিমখানাটিতে বর্তমানে ১৩জন এতিম শিশু রয়েছে। কর্ণেল জাহিদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীর মিলাদ অনুষ্ঠানে জাহিদের পরিবার ও এলাকাবাসী পয়সারহাট নদীর উপর নির্মিত ব্রিজটির নাম ‘কর্ণেল জাহিদ সেতু’ করার দাবি জানিয়েছিল। ১০ম মৃত্যুবার্ষিকীতে মিলাদ ও দোয়ায় অংশগ্রহন করেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। অন্যদিকে পিলখানা ট্রাজেডির ৬দিন পর উদ্ধার হওয়া আগৈলঝাড়ার আর এক কৃতী সন্তান মেজর কাজী আশরাফ এর পারিবারিকসূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে আশরাফের পরিবার চট্টগ্রামে অবস্থান করায় গ্রামের বাড়ি বেলুহার গ্রামে তার চাচারা দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করেছিলেন।

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন    
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী মিরাজ মাহমুদ
 
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ কুশলা হাউজ, ১৩৮ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়ক,
সদর রোড (শহীদ মিনারের বিপরীতে), বরিশাল-৮২০০।
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by NEXTZEN-IT