পুলিশ কমিশনারকে সাংবাদিকদের বিদায় সংবর্ধনা পুলিশ কমিশনারকে সাংবাদিকদের বিদায় সংবর্ধনা - ajkerparibartan.com
পুলিশ কমিশনারকে সাংবাদিকদের বিদায় সংবর্ধনা

5:52 pm , April 29, 2018

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশে আজ সোমবার শেষ কর্মদিবস অতিবাহিত করবেন সর্বজন শ্রদ্ধেয়, সদালাপি, সদা হাস্যজ্জল চৌকস পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমিন। সরকারি চাকুরীর সুবাদে আগামীকাল মঙ্গলবার বদলিজনিত করনে বরিশাল থেকে বিদায় নিবেন তিনি। যোগদান করবেন নতুন কর্মক্ষেত্র বাংলাদেশ পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সে। বিদায়ের প্রাক্কালে বরিশালে কর্মরত সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে বিশেষ মতবিনিময় সভা করেছেন পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমিন। এসময় সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে তাকে জানানো হয় আন্তরিক বিদায়ী সংবর্ধনা। পাশাপাশি সাংবাদিকদের সামনে পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমিন তুলে ধরেছেন গত ১ বছর ১০ মাস ৯ দিনে তার কর্মকান্ড। যে কর্মকান্ডে শুধু অপরাধ দমনেই নয়, বরং নিজ বাহিনী ও অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন বয়ে এনেছেন তিনি। কর্মক্ষেত্রে তিনি তৈরী করে দিয়েছেন একাধিক চৌকস কর্মকর্তা। যা বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশকে ভবিষ্যতে আরো উজ্জীবিত, শক্তিশালী এবং সাফল্যের চূড়ায় নিয়ে যাবে বলে মনে করনে বিদায়ী পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমিন।
মতবিনিময়কালে তিনি বলেন, বরিশাল মেট্রোপলিটন এলাকায় একটি জনবান্ধব পুলিশী ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে আমি যাত্রা শুরু করেছিলাম। ২০১৬ সালের ২১ জুন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশে যোগদানের পর অত্র সংস্থার পুলিশ কমিশনার হিসেবে এক বছর ১০ মাস ৯ দিনের কর্মকালীন বরিশাল মহানগরীর বাসিন্দাদের সাথে একটি আস্থার সম্পর্ক স্থাপন করে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রন, মাদক বিস্তার রোধকরণ সহ নানা কর্মসূচী গ্রহন করে বরিশালকে একটি শান্তির নগরীতে পরিনত করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছিলাম।
জনসম্পৃক্ত কর্মকান্ডে সাংবাদিকদের উদার সহযোগিতার জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বিদায়ী পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমিন বলেন, মহানগরীর সাংবাদিক সমাজ প্রতিনিয়ত আমার নেতৃত্বাধীন বিএমপি’র পুলিশ বাহিনীকে যে সহায়তা প্রদান করেছে তার জন্য সকল ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট মিডিয়া, অনলাইন গণমাধ্যম ও ফটো সাংবাদিকদের নিকট অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
মতবিনিময়কালে পুলিশ কমিশনার বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশে তার কর্মকালে বিভিন্ন উদ্যোগ ও ফলাফল সংক্ষেপে তুলে ধরে বলেন, যে কোন সংঘটিত অপরাধের রুজুকৃত মামলার সঠিক তদন্ত এবং তদন্ত শেষে বিচারার্থে আদালতে প্রেরণ পুলিশের একটি মৌলিক কাজ। এ ক্ষেত্রে অপরাধমূলক ঘটনার শিকার ব্যক্তি বা পরিবারবর্গকে ন্যায় বিচার পাইয়ে দেওয়া মামলার তদন্তকারী অফিসারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। যথাযথ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে মানসম্পন্ন তদন্ত করে পুলিশ রিপোর্ট আদালতে প্রেরন করা তদন্তকারী কর্মকর্তার কর্মের সর্বোচ্চ উৎকর্ষ প্রকাশ করে।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশে গত দুই বছরে সংঘটিত গুরুতর অপরাধের ক্ষেত্রে তদন্তকারী কর্মকর্তাবৃন্দ, তদন্ত তদারকী কর্মকর্তাবৃন্দের সার্বিক পেশাদারী মনোভঙ্গির কারণে মামলাগুলোর তদন্ত সু-সম্পন্ন করে যথাসময়ে আদালতে বিচারার্থে প্রেরণ সম্ভব হয়েছে। ২০১৫ সাল হতে ২০১৮ সালের চলতি সময় পর্যন্ত গুরুতর অপরাধ যেমন, ডাকাতি, দস্যুতা, খুন, নারী নির্যাতন, অপহরন ও মাদক দ্রব্য উদ্ধার সংক্রান্ত মামলাগুলোর অভিযোগপত্র দাখিলের শতকরা হার বেড়েছে এবং চুড়ান্ত প্রতিবেদন প্রদানের হার ক্রমান্বয়ে কমেছে। যথাযথ তদন্ত সম্পন্ন হওয়ায় মিথ্যা মামলা রুজুর প্রবণতাও কমেছে।
ডাকাতি মামলার তদন্ত পর্যালোচনায় দেখা যায়, নিম্পত্তিকৃত ডাকাতি মামলার মধ্যে অভিযোপত্র দাখিলের শতকরা হার ২০১৬ সালে ছিলো শতভাগ। ২০১৫ সালের যার হার ছিলো অর্ধেক অর্থাৎ ৫০ ভাগ। ২০১৭ সালে ডাকাতি মামলা হয়েছিলো মাত্র ১টি। যা নিষ্পত্তির পথে আছে এবং চলতি ২০১৮ সালে অদ্যবধি বিএমপিতে কোন ডাকাতির মামলা সংঘটিত হয়নি।
দস্যুতা মামলার ক্ষেত্রে ২০১৫ সাল হতে বর্তমান সময় পর্যন্ত মামলার রহস্য উদঘাটনের শতকরা হার ক্রমান্বয়ে বেড়েছে। ২০১৫ সালে চার্জশীট দাখিলের শতকরা হার ছিলো ৭২ দশমিক ৭৩ ভাগ। আর ২০১৬-১৭ সালে চার্জশীট দাখিলের শতকরা হার ছিলো ৮৩ দশমিক ৩৩ ভাগ। এছাড়া চলতি বছরে এর হার শতভাগ।
খুন মামলার ক্ষেত্রে ২০১৫ সাল হতে চলতি ২০১৮ সালের বর্তমান সময় পর্যন্ত ৪ বছরের চার্জশীট দাখিলের হার বেড়েছে। ২০১৫ সাল হতে চলতি বছর পর্যন্ত যথাক্রমে ৭৮ দশমিক ৭০ ভাগ, ৮১ দশমিক ৩৭ ভাগ, ৮৫ দশমিক ৫২ ভাগ ও ৮৮ দশমিক ৮৮ ভাগ চার্জশীট দাখিল করা হয়েছে।
নারী নির্যাতন মামলার অভিযোগপত্র দাখিলের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৫ সালে ৭৮ দশমিক ৭০ ভাগ, ২০১৬ সালে ৮১ দশমিক ৩৭ ভাগ, ২০১৭ সালে ৮৪ দশমিক ৫২ ভাগ ও চলতি ২০১৮ সালের এ পর্যন্ত নারী নির্যাতন মামলার দাখিলকৃত চার্জশীটের হার ৮৮ দশমিক ৮৮ ভাগ। মাদক দ্রব্য সংক্রান্তে অপরাধের মামলার ক্ষেত্রে ২০১৫ সাল হতে ২০১৮ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত নিষ্পত্তিকৃত মামলাগুলোর অভিযোগপত্র দাখিলের হারও শতভাগ।
পুলিশ কমিশনার বলেন, অপরাধ সংঘটনের সাথে সাথে নূন্যতম সময়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছানো, মামলা গ্রহণ এবং সার্বিক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন পুলিশের মৌলিক কাজ। যথা সময়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও অপরাধীদের গ্রেফতার যেমনি পরবর্তী অপরাধ সংঘটনকে নিরুৎসাহিত করে তেমনি অপরাধী সহ সাধারণ নাগরিকদের কাছে একটি বার্তা পৌছে যায়। বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশে আমার যোগদানের পর সংঘটিত অপরাধের যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের ফলে বিগত দুই বছরে অপরাধের সংখ্যা কমে আসে। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে চলে অব্যাহত অভিযান। বিএমপি এলাকায় সম্পত্তি সংক্রান্ত অপরাধ যেমন কমে যায় তেমনি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের মাদকদ্রব্য উদ্ধার বৃদ্ধি সহ এ সংক্রান্তে মামলা বেড়ে যায়।
পুলিশ কমিশনার বলেন, ২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত গত ৫ বছরে বিএমপি এলাকায় অপরাধ পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায় ২০১৩ সালে ১১টি, ২০১৪ সালে ৭টি, ২০১৫ সালে ২টি, ২০১৬ সালে ৭টি ও ২০১৭ সালে ১টি মাত্র ডাকাতি, ২০১৩ সালে ১১টি, ২০১৪ সালে ১৬টি, ২০১৫ সালে ১১টি, ২০১৬ সালে ৭টি ও ২০১৭ সালে ৮টি ও চলতি বছরের এ পর্যন্ত ২টি সদস্যুতা সংঘটিত হয়েছে। এছাড়া মাদকদ্রব্য উদ্ধার জনিত ২০১৫ সালে ৫৫৭টি, ২০১৬ সালে ৬৫৬টি, ২০১৭ সালে ৯৩১টি ও চলতি বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত ২৭৪টি মামলা রুজু হয়েছে। যা বিএমপি পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান ও কর্মতৎপরতার পরিচয় বহন করে।
বিদায়ী পুলিশ কমিশনার এর কর্মকালীন সময়ে গ্রেফতারী পরোয়ানা তামিলের সাফল্য তুলে ধরে পুলিশ কমিশনার বলেন, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ আমার যোগদানকালীন সময় হতে পরোয়ানা তামিল ও তার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়েছে। পরিসংখ্যানে দেখা যায় ২০১৬ সালের জুুলাই মাসে বিএমপি’র ৪টি থানায় গৃহীত মোট জিআর, সিআর, সাজা জিআর, সাজা সিআর পরোয়ানার সংখ্যা ছিলো ২ হাজার ৫২টি। এছাড়া কোর্টের প্রসেস রেজিস্টারের সাথে যার গরমিল ছিলো ছিলো এক হাজার। কোর্টের হিসেবে থানায় গৃহীতের চেয়ে এক হাজারটি বেশী অর্থাৎ থানায় গৃহীত ও কোর্টের প্রসেস রেজিস্টারে রেকর্ডকৃত ও ইস্যুকৃত সব মিলিয়ে মেট্রোতে ওয়ারেন্ট সংখ্যা ছিলো তিন হাজার ৫২টি। বর্তমানে ২০১৮ সালের ১লা এপ্রিল পর্যন্ত যার সর্বমোট এক হাজার ৩৭৮টি।
অপরদিকে শুধু অপরাধ দমন, আইনের সেবা এবং বিচার কার্যেই সহায়তা নয়, বরং বিদায়ি পুলিশ কমিশনার এর সময়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ সদস্য এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নও হয়েছে বেশ। জনগনের সেবা নিশ্চিত করতে নগর পুলিশ সদস্যদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও কল্যান নিশ্চিত করনের চেষ্টা করেছেন পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমিন। তারই ধারাবাহিকতায় পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ের চার দিকে এক হাজার তিন ফুট সীমানা প্রাচীর নির্মান, কাউনিয়া থানার ৫৯০ ফুট সীমানা প্রচীর নির্মান, বন্দর থানার ৯৭৮ ফুট সীমানা প্রাচীর নির্মান, পুলিশ লাইন্সে একটি শেড, এসি সাপ্লাই, এসি এমটি অফিস ও আরআই অফিস নির্মান কাজ করা হয়েছে। করা হয়েছে পুলিশ কমিশনারের বাংলোর সীমানা প্রাচীর নির্মান কাজ। এর পাশাপাশি পুলিশ লাইন্সে উন্নত মানের ক্যান্টিন নির্মান, পুনাক ভবন নির্মান এবং টেইলার্স, উন্নতমানের সেলুন, লন্ড্রি, ডি-স্টোরের রুম ও সেন্ট্রি পোস্ট নির্মান করা হয়েছে।
এর বাইরে নগরীর রূপাতলী পুলিশ লাইন্সে ২৩ দশমিক ৭২ একর জমির মাটি ভরাট, এমপি হেড কোয়ার্টার্স ভবন নির্মান ও আমানতগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির দ্বিতল ভবন নির্মান কাজ চলমান রয়েছে।
এছাড়াও পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স হতে যে সকল উন্নয়নমূলক প্রকল্পের বরাদ্দ ইতোমধ্যে পাওয়া গেছে সেসব প্রকল্পগুলো হলো- বিএমপি পুলিশ লাইন্স এর নির্মানাধীন দশতলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজ, অফিসার্স মেস, এমটি স্টোর নির্মান, বন্দর, কাউনিয়া ও এয়ারপোর্ট থানার মাটি ভরাটের কাজ, একটি পাম্প ও পানির হাউজ নির্মান, এয়ারপোর্ট থানার সীমানা প্রচীর নির্মান ও আলেকান্দা পুলিশ ফাঁড়ির মাটি ভরাট প্রকল্প। এর বাইরে পুলিশ লাইন্সের একটি ক্লোথিং স্টোর ও রেশন স্টোর নির্মানের জন্য পুলিশ হেড কোয়ার্টার্স থেকে বরাদ্দ প্রাপ্তির অপেক্ষামাত্র।
উপ-পুলিশ কমিশনারগনের নিজস্ব অফিস ভবন, অফিসারদের কোয়ার্টার্স, এয়ারপোর্ট থানার নিজস্ব ভবন, আঞ্চলিক পুলিশ লাইন্স, ডিভিশনাল মোটর ওয়ার্কশপ ও লজিস্টিক ডিপোসহ সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জোনের জন্য ভূমি অধিগ্রহনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া প্রচুর মেরামত কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বিএমপি’র প্রশাসনিক ও অপারেশনাল কার্যাবলী পরিচালনার নিমিত্তে পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়সহ পিওএম ফোর্সের ব্যারাক, এয়ারপোর্ট থানা, কাউনিয়া থানার জন্য বাড়ি ভাড়া নেয়া হয়েছে।
সমাপনি বক্তব্যে পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমিন বলেন, আপনাদের সঠিক সহযোগিতায় ও সহমর্মিতায় বরিশাল মেট্রোপলিটন এলাকা একটি শান্তিপূর্ণ জনবসতিতে পরিণত করতে প্রয়াস পেয়েছি। পুলিশের আহবানে সাড়া দিয়ে উদার চিত্তে আপনাদের এভাবে এগিয়ে আসা বিএমপি’র পুলিশ কমিশনার হিসেবে আমি সারাজীবন মনে রাখবো। বিএমপি এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখার স্বার্থে ভবিস্যতেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানান বিদায়ী পুলিশ কমিশনার।
পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমিন এর বিদায়ের প্রাক্কালে অনুষ্ঠিত বিশেষ মতবিনিময় সভায় অন্যান্যদের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মাহফুজুর রহমান, উপ-পুলিশ কমিশনার কামরুল আমিন, গোলাম রউফ খান, উত্তম কুমার পাল, সহকারি পুলিশ কমিশনার (কোতয়ালি) শাহনাজ পারভীন, বরিশাল প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী নাসির উদ্দিন বাবুল, দৈনিক আজকের পরিবর্তন সম্পাদক ও প্রকাশক কাজী মিরাজ মাহমুদ, দৈনিক যুগান্তর’র ব্যুরো প্রধান আক্তার ফারুক শাহীন, সমকাল ব্যুরো প্রধান পুলক চ্যাটার্জী, সময় টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান ফিরদাউস সোহাগ, নিউজ টোয়েন্টিফোর এর বরিশাল ব্যুরো রাহাত খান, বরিশালের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক ডাঃ নজরুল ইসলাম সহ অন্যান্য সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন    
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী মিরাজ মাহমুদ
 
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ কুশলা হাউজ, ১৩৮ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়ক,
সদর রোড (শহীদ মিনারের বিপরীতে), বরিশাল-৮২০০।
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by NEXTZEN-IT