১১ নং ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই প্রার্থীর মধ্যে ১১ নং ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই প্রার্থীর মধ্যে - ajkerparibartan.com
১১ নং ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই প্রার্থীর মধ্যে

7:03 pm , June 8, 2018

রুবেল খান ॥ বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ১১ নং ওয়ার্ডে সম্ভাব্য প্রার্থীর সংখ্যা চার জন। তবে এর মধ্যে থেকে সাধারণ কাউন্সিলর পদে তিন প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টি অনেকটাই চূড়ান্ত। তিনজন চূড়ান্ত হলেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বর্তমান ও সাবেক দুই কাউন্সিলরের মধ্যে। পরিবর্তনের ওয়ার্ড পরিক্রমায় সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদককে এমন ধারনার কথাই জানিয়েছেন ভোটাররা। সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, বরাবরই বিসিসি’র ১১নং ওয়ার্ডে হেভিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়ে আসছে। প্রতিবার ওয়ার্ডটিতে একাধিক প্রার্থী থাকলেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়ে থাকে দুই প্রার্থীর মধ্যে। যেমনটি হয়েছিলো সর্বশেষ ২০১৩ সালের সিটি নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে তৎকালীন সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর আয়েশা তৌহিদ লুনাকে অল্প কয়েক ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন মো. মজিবর রহমান। তবে এবারের নির্বাচনে সাধারণ আসনে আয়েশা তৌহিদ লুনার প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্ভাবনা কম থাকলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যুক্ত হতে পারেন অপর হেভিওয়েট প্রার্থী মো. বজলুর রহমান। যিনি ১৯৯৫ সাল থেকে ২০০৩ পর্যন্ত খালেদাবাদ ও ১২নং ওয়ার্ডের কমিশনার এবং কাউন্সিলর ছিলেন। অবশ্য এখনো তিনি নির্বাচনের বিষয়ে চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেননি বলে দাবী করেছেন। তবে ১১নং ওয়ার্ডে তৃতীয় বারের মত প্রতিদ্বন্দ্বিতার চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিয়েছেন বর্তমান ওয়ার্ড কাউন্সিলর দক্ষিণ আলেকান্দার বাসিন্দা মো. মজিবর রহমান।

জানাগেছে, সর্বোশেষ ২০১৩ সালে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিজয়ী হন মজিবর রহমান। তার দাবী অনুযায়ী প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর সাথে তার ভোটের ব্যবধান ছিলো মাত্র ৭৫ ভোট। তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ছিলো ২ হাজার ৭৭৫। তখন মোট ভোটার সংখ্যা ছিলো ৮ সহ¯্রাধিক। অবশ্য পরাজিত প্রতিদ্বন্দ্বি কাউন্সিলর প্রার্থী আয়েশা তৌহিদ লুনা’র দাবী তাদের জয়-পরাজয়ের ক্ষেত্রে ভোটের ব্যবধান ছিলো মাত্র ৭ থেকে ৮ ভোট। ওই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে মামলাও করেছিলেন তিনি। কিন্তু পরবর্তীতে সেই মামলা আর পরিচালনা করেননি সাবেক কাউন্সিলর লুনা।

খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, ২০০৩ সালে বিসিসি’র প্রথম পরিষদের সির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন মজিবর রহমান। কিন্তু ওই নির্বাচনকে অস্বচ্ছ দাবী করে ভোট বর্জন করেছিলেন তিনি। তৃতীয় পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে গত প্রায় ৫ বছরে নিজের অবস্থান তৈরী করে নেন তিনি। বিশেষ করে ওয়ার্ডের অধিনস্ত বঙ্গবন্ধু বাস্তহারা কলোনী (বস্তি) বাসির জীবন মান উন্নয়নে কাজ করে তাদের আস্থাভাজন হন।

বঙ্গবন্ধু বাস্তহারা কলোনীর সভাপতি মো. সোহরাব হোসেন বলেন, ১১নং ওয়ার্ডের মোট ভোটারের মধ্যে বঙ্গবন্ধু কলোনীতে ভোটার সংখ্যা সব থেকে বেশি। এই ওয়ার্ডের ভোটাররা যে দিকে মোড় নিবে সেদিকেই জয়-পরাজয় নিশ্চিত হবে। তার দাবী সিটি কর্পোরেশন গঠিত হওয়ার পরে বঙ্গবন্ধু বাস্তহারা কলোনীতে যে উন্নয়ন হয়েছে তার অবদান বর্তমান কাউন্সিলর মজিবর রহমানের। তিনি ওয়ার্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে সড়ক ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন করেছেন। মাদ্রাসা সড়ক থেকে যমুনা ডিপো পর্যন্ত অভ্যন্তরিন বিটুমিনাস রাস্তা করেছেন তিনি। নদীর পাড়ে বেড়িবাঁধ নির্মানে তার সহযোগিতা রয়েছে। বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, বঙ্গবন্ধু বাস্তহারা কলোনী জামে মসজিদের উন্নয়ন, বাস্তহারা শিশুদের জন্য একমাত্র প্রাথমিক বিদ্যালয়টি দ্বিতল ভবনে উন্নীতকরন সহ বিভিন্ন উন্নয়ন উঠে এসে তার প্রচেষ্টায়। শুধু বস্তিবাসির উন্নয়ন নয়, ওয়ার্ডের অধিনস্ত কমিশনার বাড়ি সড়ক, আর্শেদ আলী কন্ট্রাক্টর সড়ক, ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও বিভিন্ন উন্নয়ন করেছেন বর্তমান কাউন্সিলর।

নির্বাচনের বিষয়ে ওয়ার্ড কাউন্সিলর মজিবর রহমান বলেন, বিএনপি’র আমলে যে নির্বাচন হয়েছে সেখানে নিজের অবস্থান নিশ্চিত করতে পারিনি। কেননা তৎকালিন সময়ে ক্ষমতাসীনদের দাপটে কেন্দ্রের সামনেই দাড়াতে পারিনি। তাই ভোট বর্জন করেন। সর্বশেষ ২০১৩ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে যতটুকু সম্ভব ওয়ার্ডবাসির পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। তাদের জীবন-মান উন্নয়নে কাজ করেছি। বিসিসি’র যতগুলো ওয়ার্ড রয়েছে তার মধ্যে বাল্য বিবাহ মুক্ত ওয়ার্ড হিসেবে ১১নং ওয়ার্ডকে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। ওয়ার্ডের মধ্যে বস্তি এলাকা থাকতেও মাদকের প্রশ্রয় দেইনি। বরং মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি দেখিয়ে আসছে। তাই তৃতীয় দফায় এই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তুতি নিয়েছি। জনগন যদি মনে করেন আমি ভোট পাওয়ার যোগ্য তবে তাদের মূল্যবান মতামত ভোটের মাধ্যমে ব্যক্ত করবেন বলে মন্তব্য করেন মজিবর রহমান।

এদিকে বর্তমান কাউন্সিলর মজিবর রহমান’র বিরুদ্ধে শক্ত প্রার্থীর খোঁজ করছেন ১১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এবং সাবেক কাউন্সিলর সহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ। তাদের গুড লিস্টে উঠে এসেছে বরিশাল পৌরসভার সাবেক কমিশনার ও বিসিসি’র প্রথম কাউন্সিলর মো. বজলুর রহমানের নাম। যিনি ১৯৯৫ সালে বরিশাল পৌরসভার খালেদাবাদ ওয়ার্ডের নির্বাচিত কমিশনার ছিলেন। এর পর সিটি কর্পোরেশন গঠিত হলে টানা চার বছর ১২নং ওয়ার্ডের প্রথম কাউন্সিলরের দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ ২০০৩ সালে বিসিসি’র প্রথম পরিষদের নির্বাচনে অংশ নেন বজলুর রহমান। কিন্তু সেই নির্বাচনে বর্তমান কাউন্সিলর আলহাজ্ব কেএম শহীদুল্লাহ’র কাছে পরাজিত হন। তার আগে ১৯৯৫ এর আমলে বিসিসি’র সাবেক মেয়র মরহুম শওকত হোসেন হিরন’র হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। এরপর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং পরবর্তীতে মহানগর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন তিনি।

সূত্র জানিয়েছে, মজিবর রহমানের বিরুদ্ধে শক্ত প্রার্থী নির্ধারনের লক্ষ্যে সম্প্রতি আ’লীগ নেতা মো. বজলুর রহমানের বাড়িতে সাবেক কাউন্সিলর শফিকুল আলম গুলজার, বাঘা মিয়া, ওয়ার্ড আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক স্বপন, শ্রমিক লীগ নেতা মোতালেব হোসেন, সাবেক কাউন্সিলর আয়েশা তৌহিদ লুনা, জাতীয় পার্টির নেতা রফিকুল ইসলাম গফুর সহ স্থানীয় কিছু নেতৃবৃন্দ বৈঠক করেন। সেখানে বজলুর রহমানকে ১১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে মনোনিত করেন। এমনকি ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দই বজলুর রহমানের পক্ষে ঈদ শুভেচ্ছা পোষ্টার, স্টিকার ছাপিয়ে বিতরন শুরু করেছেন।

ওয়ার্ডের পুরানো ভোটাররা জানান, মো. বজলুর রহমান কমিশনার এবং কাউন্সিলর থাকাবস্থায় ওয়ার্ডবাসীর সেবক হিসেবেই ছিলেন। তৎকালিন সময়ে অনেক গরিব, অসহায় মানুষ ছিলেন যারা মৃত্যুর পরে স্বজনদের কাফনের কাপড় পর্যন্ত কিনতে পারেনি। সেইসব অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন বজলুর রহমান। মৃত ব্যক্তির দাফন-কাফনের যাবতীয় ব্যবস্থা করেছেন। নিজ অর্থে এলাকার অসহায় পরিবারের ছেলে-মেয়েদের ধুমধাম করে বিয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। দীর্ঘ বছর ধরে তিনি জনপ্রতিনিধি না হয়েও এলাকাবাসীর জীবন-মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। ঈদ-কোরবানী আসলে দুস্থদের মাঝে যাকাত দিচ্ছেন ঘটা করে। যা ওয়ার্ডের মধ্যে অন্য কোন জনপ্রতিনিধিও দিতে পারছেন না। বিশেষ করে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং মিষ্টভাষার ব্যক্তিত্ব বজলুর রহমান যার তার সাথে খারাপ ব্যবহার করেন না। যে কারনে এবারের সিটি নির্বাচনে ১১নং ওয়ার্ডে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে যে কোন প্রার্থীর জন্যই চিন্তার কারণ হয়ে দাড়াবেন বজলুর রহমান।

সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বাংলাদেশের শক্তিশালী সংগঠন এফবিসিসিআই’র সদস্য ও বরিশাল মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কামার্স এর সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. বজলুর রহমান বলেন, ওয়ার্ডের ১৫/২০ জন লোক এসেছিলেন আমায় বাসায়। তারা আমাকে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য চাপ দিচ্ছে। কিন্তু আমি নির্বাচনের বিষয়ে মানষিক ভাবে প্রস্তুত নই। তাছাড়া পরিবার থেকেও নির্বাচনের বিষয়ে সম্মতি দিচ্ছে না। তাই নির্বাচন করবো কিনা তা এখনো ভেবে দেখিনি। তবে নির্বাচন করতে পারে যদি জননেতা আলহাজ্ব আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ-এমপি আমাকে নির্দেশ বা অনুমতি দেন। তাছাড়া দলের সমর্থনের বিষয়টিও বিবেচনা করে দেখতে হবে বলে জানিয়েছেন বজলুর রহমান। স্থানীয় একাধিক ভোটার জানিয়েছেন, সাবেক কাউন্সিলর বজলুর রহমান নির্বাচন না করেও যে পরিমাণ দান ও সদকা দেন, তাতে ওয়ার্ডের এমন কোন অসচ্ছল লোক নেই যারা উপকৃত হননি। যদি কাউন্সিলর হিসেবে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তাহলে সব হিসাব-নিকাশ উল্টে যেতে পরে। বিশেষ করে ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর শফিকুল আলম গুলজার ও গতবারের প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী আয়েশা তৌহিদ লুনার প্রত্যক্ষ সহায়তার কারণে বজলুর রহমানের নির্বাচনের বৈতরনী পাড় হতে তেমন বেগ পেতে হবে না। গত এক মাস ধরে প্রতিদিন শতাধিক লোক বজলুর রহমানের বাসায় আসা-যাওয়া করছেন শুধুমাত্র তাকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজি করানোর জন্য।

এদিকে ১১নং ওয়ার্ডে সাধারণ আসনে দ্বিতীয় বারের মত আয়েশা তৌহিদ লুনা’র প্রতিদ্বন্দ্বিতার গুঞ্জন রয়েছে। মো. বজলুর রহমান সাধারণ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলে লুনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। আর বজলুর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে আয়েশা তৌহিদ দুলা পূর্বের ন্যায় ১০, ১১ ও ১২ নাম্বার ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত আসনে নির্বাচন করবেন। অবশ্য এমন গুঞ্জন সত্য নয় বলে দাবী করেছেন আয়শা তৌহিদ লুনা। তিনি বলেন, আমি ১০, ১১ ও ১২ নাম্বার ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত আসনেই এবার নির্বাচন করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি। কেননা আমি গত বারের মত ঝুঁকি নিতে চাই না। গতবার জনগন আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিলো। কিন্তু কাকতালীয় ভাবে ভোট কেন্দ্রের বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে আমাকে ষড়যন্ত্রমুলক ভাবে ঠকানো হয়েছে।

মহানগর বিএনপি’র মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা আয়েশা তৌহিদ লুনা বলেন, ওয়ার্ডের সিনিয়ররা আমার মতামত জানতে ডেকে ছিলেন। সেখানে আমি সংরক্ষিত আসনে নির্বাচন করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছি। কারন তিন ওয়ার্ডের মানুষের সাথে আমার দীর্ঘ দিনের যোগাযোগ। তারা গত পাঁচ বছর আমার সাথে অনেক অনুনয়-বিনয় করেছে। তারা পুনরায় আমাকে তিন আসন থেকে নির্বাচনের জন্য দাবী করছে। তাই জনগনের কথা ভেবেই আমি সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিয়েছি।

ওদিকে ১১নং ওয়ার্ডে সাধারণ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য অন্য কোন সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে না। গত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তুতি নেয়া ফারুক হোসেনও ঋনখেলাপী হওয়ায় তারও নির্বাচনে আসার সম্ভাবনা নেই। অবশ্য এই ওয়ার্ডে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে প্রার্থী দেয়া হয়েছে। যিনি দলের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন ইসলাম আন্দোলন বাংলাদেশ মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ। দলের হয়ে যিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি হলেন- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ১১নং ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি মো. আফজাল হোসেন দুরানী। তবে দল থেকে ওই ব্যক্তিতে প্রার্থী করা হলেও ওয়ার্ড পর্যায়ে তার নির্বাচনের প্রচার-প্রচারনা দেখা যাচ্ছে না। তবে প্রার্থী যারাই হোক বজলুর রহমান প্রার্থী হলে সেক্ষেত্রে বিজয়ের পাল্লা তার পক্ষেই ভারী হতে পারে এমন প্রত্যাশা বেশিরভাগ ওয়ার্ডবাসীর।

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন    
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাজী মিরাজ মাহমুদ
 
বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃ কুশলা হাউজ, ১৩৮ বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সড়ক,
সদর রোড (শহীদ মিনারের বিপরীতে), বরিশাল-৮২০০।
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by NEXTZEN-IT